দাত...
বাসে তুমুল ঝগড়া হচ্ছে।
- মুখ সামলে কথা বলুন। না হলে বত্রিশ পাটি দাঁত এক চড়ে খুলে ফেলব।
- এক চড়ে আপনার চৌষট্টি পাটি দাঁত খুলে পকেটে পুরে দেব।
অল্পবয়সী এক ছেলে এ কথা শুনে বলল, দাঁতই তো মোটে বত্রিশ পাটি, চৌষট্টি পাটি খুলবেন কী করে?
- আমি জানতাম আপনি আমাদের কথার মাঝে নাক গলাবেন। তাই আপনার দাঁতের পাটি হিসাব করেই কথাটা বলেছি।
কক্সবাজার যাত্রা.......
স্ত্রীঃ এই কক্সবাজার বেড়াতে যাওয়ার টাকা যোগার হয়েছে?
স্বামীঃ হ্যাঁ, হয়েছে।
স্ত্রীঃ তাহলে আমরা কবে রওনা হচ্ছি?
স্বামীঃ কক্সবাজার থাকার আর বাড়ি ফেরার টাকার যোগার হলেই!!
গাধার অযোগ্য
এক ভদ্রলোক হোটেলে খেতে বসে বিরক্ত হয়ে বেয়ারাকে ডাকলেন
ভদ্রলোকঃ এই যে শোন, একি খাবার দিয়েছ?
বেয়ারাঃ কেন স্যার! কোন গোলমাল হয়েছে?
ভদ্রলোকঃ গোলমাল মানে! আরে এ খাবার তো একেবারে গাধার খাদ্যের অযোগ্য!!
বেয়ারাঃ গাধার যোগ্য খাদ্য তো এই হোটেলে পাবেন না স্যার। আপনাকে না দিতে পারার জন্য দুঃখিত।
সময় হতে হতে বুড়ি...
পরিচালকঃ আপাতত আপনাকে কোনো রোল দিতে পারছি না। আমাদের যখন কোনো বুড়ি চরিত্রাভিনেত্রীর দরকার হবে তখন আপনাকে আমরা ডাকব।
অভিনেত্রীঃ কিন্তু আমি তো বুড়ি নই, তরুণী।
পরিচালকঃ আমাদের ডাক যখন পড়বে তখন আপনি বুড়ি হয়ে যাবেন।
মিতব্যায়ী বটে..... :P
-আপনি দেখছি চেইন স্মোকার। একটা সিগারেটের আগুনে আরেকটা সিগারেট ধরান। এভাবে কত টাকা নষ্ট করছে কখনো ভেবে দেখেছেন?
- কত টাকা নষ্ট করছি তাই দেখলেন, দেশলাই না কিনে কত টাকা বাঁচাচ্ছি তা দেখলেন না?
সাতার না জানা .......
একদিন পাগলা গারদের এক ডাক্তার তিন পাগলের উন্নতি দেখার জন্য পরীক্ষা নিচ্ছেন। পরীক্ষায় পাস করতে পারলে মুক্তি আর না করলে আরো দুই বছরের জন্য আটকানো হবে। ডাক্তার তিনজনকে সাথে নিয়ে একটা পানিশূন্য সুইমিং পুলের সামনে গিয়ে ঝাঁপ দিতে বললেন। প্রথম জন সাথে সাথেই ঝাঁপ দিয়ে পা ভেঙ্গে ফেলল। দ্বিতীয় পাগলটিও ডাক্তারের কথা মতো ঝাঁপ দিয়ে হাত ভেঙ্গে ফেলল। কিন্তু তৃতীয় পাগলটি কোনমতেই ঝাঁপ দিতে রাজি হলো না। ডাক্তার আনন্দে চিৎকার করে উঠে বললেন, “আরে, তুমি তো পুরোপুরি সুস্থ। তোমাকে মুক্ত করে দেব আজই। আচ্ছা বলো তো তুমি কেন ঝাঁপ দিলে না ? জবাবে সে বললো, “আমি তো সাঁতার জানি না”।
প্রধানমন্ত্রী
ব্রিটেনের প্রধানমত্রী একবার পাগলা গারদ পরিদর্শনে যান। এক পাগল তাকে দেখে বললেন, আপনি এখানে কবে এসেছেন?
- আজ, এইমাত্র। তা আপনার পরিচয়?
- আমি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী।
- চিন্তা করবেন না। শীঘ্রই সেরে উঠবেন। আমি চিলাম আমেরিকার প্রধানমন্ত্রী।
বাচবো.. তো...
- ডাক্তার সাহেব, আমি বাঁচবো তো?
- অবশ্যই, যদি না মরেন।
ভুলোমন.....
সাইকিয়াট্রিস্টের কাছে গেছেন একজন পেশেন্ট।
- ডাক্তার সাহেব, আমাকে বাঁচান, আমার স্মৃতিশক্তি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। মাঝে মাঝে নিজের নামটাও মনে করতে পারি না।
- হু, কতদিন ধরে এই সমস্যা হচ্ছে আপনার?
- কোন সমস্যা?
ইন্টারভিউ বটে.............
প্রশ্নকর্তা:
একটা প্লেনে ৫০টা ইট আছে, একটা ইট
ফেলে দিলে থাকে কয়টা?
প্রার্থী: এটা তো সোজা। ৪৯টা।
প্রশ্নকর্তা: আচ্ছা, একটা ফ্রিজে হাতি রাখার তিনটা স্টেপ কী কী?
প্রার্থী: ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা ঢোকান, এরপর ফ্রিজেরদরজা বন্ধ
করে দিন। প্রশ্নকর্তা: একটা ফ্রিজে একটা হরিণ রাখার চারটা স্টেপ কী কী?
প্রার্থী: ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা বের করুন, হরিণটা ঢোকান, এরপর
ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।
প্রশ্নকর্তা: বনে সিংহের আজকে জন্মদিন। সবাই এসেছে শুধু একজন
ছাড়া। কে আসেনি এবং কেন?
প্রার্থী: হরিণ আসেনি। কারণ সে ফ্রিজে। প্রশ্নকর্তা: এক বৃদ্ধা কুমিরভর্তি একটা খাল পার
হলো কোনো ক্ষতি ছাড়াই, কীভাবে?
প্রার্থী: কারণ সব কুমির সিংহের জন্মদিনে গিয়েছে।
প্রশ্নকর্তা: শেষ প্রশ্ন, তার পরও বৃদ্ধা মারা গেলেন,কেন?
প্রার্থী: উমম…আমার মনে হয়,তিনি খালের পানিতে ডুবে গিয়েছিলেন?
প্রশ্নকর্তা: না, প্লেন থেকে যে ইটটা পড়ে গিয়েছিল, সেটা তার মাথায় পড়েছিল, আপনি এখন আসতে পারেন…।
চরম বিজ্ঞাপন..........
আমদের ভোলা মামার একটা গাধা আছে। ভাবলেন এটা পেপারে বিজ্ঞাপন দিবেন।
কি লিখবেন? তা নিয়ে অনেক চিন্তা করার পর ভাবলেন তিনি লিখবেন
.
.
.
"যার গাধা প্রয়োজন হবে সে যেন আমাকে মনে করে"
স্বপ্ন বিভ্রাট...........
ডাক্তার আর রোগী কথা বলছে:-
ডাক্তার: বলুন আপনার সমস্যা কী?
রোগী: ডাক্তার সাব, আমি স্বপ্নে দেখছি আমি বিশাল একটা শশা খাচ্ছি।
ডাক্তার: তো কি হইছে?
রোগী: সমস্যা হইল সকালে উইঠা দেখি আমার কোলবালিশ অর্ধেক নাই।
ফেলে দিলে থাকে কয়টা?
প্রার্থী: এটা তো সোজা। ৪৯টা।
প্রশ্নকর্তা: আচ্ছা, একটা ফ্রিজে হাতি রাখার তিনটা স্টেপ কী কী?
প্রার্থী: ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা ঢোকান, এরপর ফ্রিজেরদরজা বন্ধ
করে দিন। প্রশ্নকর্তা: একটা ফ্রিজে একটা হরিণ রাখার চারটা স্টেপ কী কী?
প্রার্থী: ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা বের করুন, হরিণটা ঢোকান, এরপর
ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।
প্রশ্নকর্তা: বনে সিংহের আজকে জন্মদিন। সবাই এসেছে শুধু একজন
ছাড়া। কে আসেনি এবং কেন?
প্রার্থী: হরিণ আসেনি। কারণ সে ফ্রিজে। প্রশ্নকর্তা: এক বৃদ্ধা কুমিরভর্তি একটা খাল পার
হলো কোনো ক্ষতি ছাড়াই, কীভাবে?
প্রার্থী: কারণ সব কুমির সিংহের জন্মদিনে গিয়েছে।
প্রশ্নকর্তা: শেষ প্রশ্ন, তার পরও বৃদ্ধা মারা গেলেন,কেন?
প্রার্থী: উমম…আমার মনে হয়,তিনি খালের পানিতে ডুবে গিয়েছিলেন?
প্রশ্নকর্তা: না, প্লেন থেকে যে ইটটা পড়ে গিয়েছিল, সেটা তার মাথায় পড়েছিল, আপনি এখন আসতে পারেন…।
চরম বিজ্ঞাপন..........
আমদের ভোলা মামার একটা গাধা আছে। ভাবলেন এটা পেপারে বিজ্ঞাপন দিবেন।
কি লিখবেন? তা নিয়ে অনেক চিন্তা করার পর ভাবলেন তিনি লিখবেন
.
.
.
"যার গাধা প্রয়োজন হবে সে যেন আমাকে মনে করে"
স্বপ্ন বিভ্রাট...........
ডাক্তার আর রোগী কথা বলছে:-
ডাক্তার: বলুন আপনার সমস্যা কী?
রোগী: ডাক্তার সাব, আমি স্বপ্নে দেখছি আমি বিশাল একটা শশা খাচ্ছি।
ডাক্তার: তো কি হইছে?
রোগী: সমস্যা হইল সকালে উইঠা দেখি আমার কোলবালিশ অর্ধেক নাই।
স্বামী বনাম গাধা
স্ত্রী: বলো তো, স্বামী ও গাধার মধ্যে পার্থক্য কী?|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
স্বামী: স্বামী গাধা হতে পারে। কিন্তু গাধাও এত বড় গাধা নয় যে সে স্বামী হবে!
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
স্বামী: স্বামী গাধা হতে পারে। কিন্তু গাধাও এত বড় গাধা নয় যে সে স্বামী হবে!
কিছু মহাবাণী......
·
হতাশাবাদীদের
কাছ থেকে
টাকা ধার
করো।
কারণ তারা
ফেরত পাওয়ার
আশা করবে
না।
·
ভুল বলো, নইলে
বুঝতে পারবে
না, সবাই
তোমার কথা
শুনছে কি
না।
·
সব সময় মনে
রেখো, তুমি
অন্য রকম।
বাকি সবার
মতো!
·
পৃথিবীতে
তিন ধরনের
মানুষ আছে।
এক ধরনের
মানুষ গণনা
করতে পারে,
আরেক ধরনের
মানুষ পারে
না।
·
আহা! চুরি কোরো
না। রাজা
মশাই প্রতিযোগী
পছন্দ করেন
না।
·
দুটি কথা বলার
ছিল। প্রথম
কথাটা হলো,
দ্বিতীয় কথাটা
খুবই গোপন—বলা যাবে
না!
·
আছাড় খাওয়া খুবই
মজার একটা
ব্যাপার, যদি
সেটা আমার
বেলায় না
ঘটে।
·
ব্যাংক তোমাকে তখনই
টাকা ঋণ
দেবে, যখন
জানবে তোমার
ঋণ না
নেওয়ার মতো
যথেষ্ট টাকা
আছে।
·
জীবনের প্রথম দুই
বছর মা
আমাকে হাঁটতে
আর কথা
বলতে শেখালেন।
পরবর্তী ১০
বছর আমাকে
যে কথাটা
সবচেয়ে বেশিবার
বললেন—‘চুপ
করে বসে
থাকো!’
·
প্রতিটি পুরুষের সফলতার
পেছনে একজন
নারী থাকে,
প্রতিটি পুরুষের
ব্যর্থতার পেছনে আরেকজন নারী থাকে।
·
প্রথমবার
‘স্কাই ডাইভিং’
করতে চাইলেই
যে তোমার
একটা প্যারাস্যুট
প্রয়োজন হবে,
তা নয়।
তবে হ্যাঁ,
প্রয়োজন হবে—যদি তুমি
দ্বিতীয়বার স্কাই ডাইভিং করতে চাও।
·
কাজ আমার খুব
প্রিয়। তাই
নিয়মিত অফিসে
যাই। বসে
বসে অন্যদের
কাজ দেখি।
·
মানুষ ভুল থেকে
শিক্ষা নেয়
না, এর
প্রমাণ হলো,
অনেকেই দ্বিতীয়বার
বিয়ে করে।
·
ফেসবুকে আপনার ‘রিলেশনশিপ
স্ট্যাটাস’ দেওয়া আছে ‘ইটস কমপ্লিকেটেড।’
হুম, নিজেকে
সান্ত্বনা দেওয়া বন্ধ করে ‘সিঙ্গেল’
লিখুন।
ফ্যমিলি প্রবলেম..........
এক প্রবাসী বাঙলাদেশী ও এক আমেরিকান একসাথে ট্রেনে যাত্রা করছিল। পথিমেধ্য
কথা হচ্ছিল-
বাংলাদেশী- ভাই, অনেক সমস্যায় আছি। আমার বাবা-মা গ্রামের এক মেয়ের সাথে
আমার বিয়ে ঠিক করেছে। অথচ ঐ মেয়েকে আমি চিনি না। আমি অচেনা কোন মেয়েকে বিয়ে করতে
চাই না। আমি আমার পছন্দের মেয়েকে বিয়ে করতে চাই। এ নিয়ে ভাই অনেক পারিবারিক
সমস্যায় আছি।
আমেরিকান- এই সমস্যা! আমারটা তাইলে শুনেন। আমি এক বিধবা মহিলাকে বিয়ে করি,
যাকে আমি অনেক ভালবাসি। তার সাথে আমি প্রায় তিন বছর ডেটিং করেছি। বিয়ের পর আমার
ববা আমার স্টেপ ডটারের প্রেমে পড়ে এবং তাকে বিয়ে করে। এখন আমার বাবা হইল আমার সন
ইন ল।
আর আমার মেয়ে আমার মা, আর আমার বউ হইল আমার দাদী।
সমস্য আরো বাড়লো যখন আমার একটা ছেলে হল। আমার ছেলে হল আমার বাবার ভাই,
সেই হিসাবে আমার চাচা। সম্যস্যা আরো গুরুতর হল যখন আমার স্টেপ ডটারের ঘরে আমার
বাবার ছেলে হল। বাবার ছেলে হিসেবে সে আমার ভাই আবার স্টেপ ডটারের হিসাবে আমার
নাতি!
শেষ পর্যন্ত আমিই আমার দাদা হলাম আবার আমিই আমার নাইত হলাম..........
আমার তুমি আছো ফ্যামিলি সমস্যায়!!!!!!!!
স্টার জলসা.......
পুলিশঃ রাতে আপনার ঘরে চোর
ঢুকে সবকিছু নিয়ে গেছে, কিন্তু TV নেয়
নি কেন?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
মহিলাঃ আমি তখন tv
তে স্টারজলসা দেখছিলাম, তাই
ওটা নিতে দেই নি।
♥হায় রে জলসা♥
ঢুকে সবকিছু নিয়ে গেছে, কিন্তু TV নেয়
নি কেন?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
মহিলাঃ আমি তখন tv
তে স্টারজলসা দেখছিলাম, তাই
ওটা নিতে দেই নি।
♥হায় রে জলসা♥
লাথি যাত্রা......
১ম বন্ধু: ১টা লাত্থি দিমু যে london গিয়া পড়বি।
২য় বন্ধু: তোরে একটা লাত্থি দিমু যে তুই JAPAN গিয়া পরবি।
তাদের এই কান্ড দেখে একটা লোক বলছে,
"ভাই এইদিকে আসেন আমাকে একটা লাত্থি দেন আমারে ঢাকা পাঠান।অবরেধে গাড়ি পাইতেছি না।"
২য় বন্ধু: তোরে একটা লাত্থি দিমু যে তুই JAPAN গিয়া পরবি।
তাদের এই কান্ড দেখে একটা লোক বলছে,
"ভাই এইদিকে আসেন আমাকে একটা লাত্থি দেন আমারে ঢাকা পাঠান।অবরেধে গাড়ি পাইতেছি না।"
বাবা না মা......
বাবা : খোকা, তুমি কাকে বেশি ভালোবাসো? বাবাকে না মাকে?
খোকা : দুজনকেই।
বাবা : উহু. যেকোনো একজনের কথা বলতে হবে।
খোকা : না। আমি দুজনকেই ভালোবাসি।
বাবা : আচ্ছা ধরো, তোমার মা গেল প্যারিসে, আর আমি যুক্তরাষ্টে। তুমি কার সঙ্গে যাবে?
খোকা : মায়ের সঙ্গে।
বাবা : তার মানে তুমি তোমার মাকে বেশি ভালোবাসো?
খোকা : না। প্যারিস যুক্তরাষ্টের চেয়ে বেশি সুন্দর।
বাবা : ঠিক আছে। ধর আমি গেলাম প্যারিস আর তোমার মা যুক্তরাষ্ট্রে।
খোকা : তাহলে যুক্তরাষ্ট্রে যাব।
বাবা : এবার প্যারিস যাবে না কেন!
খোকা : কারণ মায়ের সাথে তো একবার প্যারিস ঘুরলাম, আবার তোমার সঙ্গে যাব কেন?!?
খোকা : দুজনকেই।
বাবা : উহু. যেকোনো একজনের কথা বলতে হবে।
খোকা : না। আমি দুজনকেই ভালোবাসি।
বাবা : আচ্ছা ধরো, তোমার মা গেল প্যারিসে, আর আমি যুক্তরাষ্টে। তুমি কার সঙ্গে যাবে?
খোকা : মায়ের সঙ্গে।
বাবা : তার মানে তুমি তোমার মাকে বেশি ভালোবাসো?
খোকা : না। প্যারিস যুক্তরাষ্টের চেয়ে বেশি সুন্দর।
বাবা : ঠিক আছে। ধর আমি গেলাম প্যারিস আর তোমার মা যুক্তরাষ্ট্রে।
খোকা : তাহলে যুক্তরাষ্ট্রে যাব।
বাবা : এবার প্যারিস যাবে না কেন!
খোকা : কারণ মায়ের সাথে তো একবার প্যারিস ঘুরলাম, আবার তোমার সঙ্গে যাব কেন?!?
রাগী কর্তা..........
বড় কর্তার সেদিন মেজাজ খুবই খারাপ।অফিসে টুকেই দেখলেন পিয়নটা হাতে কিছু কাগজ নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
বড় কর্তা:এই, কাজের কাজ তো কিছু করিস না। হাতে কি তোর?
পিয়ন: স্যার চিঠি।
বড় কর্তা: কোন ছাগলের চিঠি?
পিয়ন: স্যার আপনার।
বড় কর্তা: ইয়ে মানে, কোন গাধা লিখেছে?
পিয়ন: স্যার আপনার বাবা!
বসের উপর বস...
উইকিপিডিয়াঃ আমি সব কিছু জানি।.
গুগলঃ আমার ভিতরেই সব কিছু আছে।.
ইউটিউবঃ আমি সব কিছুই দেখায় দেই ।.
ফেসবুকঃ আমার কাছে পৃথিবীর সব দামী দামী মানুষের তথ্য আছে। আমি সবই জানি।.
ইন্টারনেটঃ কিন্তু আমাকে ছাড়া তোমরা কিছুই পার না, তোমরা আমাকে ছাড়া পুরাই অচল।.
কম্পিউটার/ মোবাইলঃ আর. আমাকে ছাড়া তুমি ( ইন্টারনেট). অসহায়।.....
ইলেক্ট্রিসিটিঃ ঐ , আওয়াজ নিচে।.
এপাশ থেকে: হু!
শিক্ষক: আপনি কে বলছেন?
এপাশ থেকে: আমার আব্বু বলছি।
মন্টি:হাতি।
শিক্ষক: গুড! এবার এমন একটা প্রাণীর নাম বলো তো, যার আদ্যক্ষর ‘অ’।
মন্টি: অনেকগুলো হাতি!
বড় কর্তা:এই, কাজের কাজ তো কিছু করিস না। হাতে কি তোর?
পিয়ন: স্যার চিঠি।
বড় কর্তা: কোন ছাগলের চিঠি?
পিয়ন: স্যার আপনার।
বড় কর্তা: ইয়ে মানে, কোন গাধা লিখেছে?
পিয়ন: স্যার আপনার বাবা!
বসের উপর বস...
উইকিপিডিয়াঃ আমি সব কিছু জানি।.
গুগলঃ আমার ভিতরেই সব কিছু আছে।.
ইউটিউবঃ আমি সব কিছুই দেখায় দেই ।.
ফেসবুকঃ আমার কাছে পৃথিবীর সব দামী দামী মানুষের তথ্য আছে। আমি সবই জানি।.
ইন্টারনেটঃ কিন্তু আমাকে ছাড়া তোমরা কিছুই পার না, তোমরা আমাকে ছাড়া পুরাই অচল।.
কম্পিউটার/ মোবাইলঃ আর. আমাকে ছাড়া তুমি ( ইন্টারনেট). অসহায়।.....
ইলেক্ট্রিসিটিঃ ঐ , আওয়াজ নিচে।.
এক ফুট পর্দা
ক্রেতা গেছেন
পর্দার দোকানে।
ক্রেতা: ভাই, আমাকে একটা পর্দা দিন তো।
বিক্রেতা: কয় গজ?
ক্রেতা: আরে গজ না! এক ফুট দিলেই হবে।
বিক্রেতা: এক ফুট পর্দা কোন জানালায় লাগাবেন??
ক্রেতা: কেন! আমার কম্পিউটারের ‘উইন্ডোজ’-এ!
ক্রেতা: ভাই, আমাকে একটা পর্দা দিন তো।
বিক্রেতা: কয় গজ?
ক্রেতা: আরে গজ না! এক ফুট দিলেই হবে।
বিক্রেতা: এক ফুট পর্দা কোন জানালায় লাগাবেন??
ক্রেতা: কেন! আমার কম্পিউটারের ‘উইন্ডোজ’-এ!
আশাবাদী-নিরাশাবাদী-কৃপণ
আশাবাদীরা বলে, ‘গ্লাসটি অর্ধেক পানিতে পূর্ণ।’
নিরাশাবাদীরা বলে, ‘গ্লাসটি অর্ধেক খালি।’
কৃপণেরা বলে, ‘গ্লাসটি যতটুকু হওয়া উচিত ছিল, তার চেয়ে দ্বিগুণ বড়। কী দরকার ছিল এই বাড়তি খরচটুকু করার!’
নিরাশাবাদীরা বলে, ‘গ্লাসটি অর্ধেক খালি।’
কৃপণেরা বলে, ‘গ্লাসটি যতটুকু হওয়া উচিত ছিল, তার চেয়ে দ্বিগুণ বড়। কী দরকার ছিল এই বাড়তি খরচটুকু করার!’
ছোকলা রেখে আমাকে কলা দাও
রঞ্জু মিয়া বড়ই
কৃপণ। একবার তিনি গেছেন কলা কিনতে।
রঞ্জু মিয়া: কি ভাই, এই ছোট্ট কলাটার দাম কত?
বিক্রেতা: তিন টাকা।
রঞ্জু মিয়া: দুই টাকায় দেবে কি না বলো?
বিক্রেতা: বলেন কি! কলার ছোকলার দামই তো দুই টাকা।
রঞ্জু মিয়া: এই নাও এক টাকা। ছোকলা রেখে আমাকে কলা দাও!
রঞ্জু মিয়া: কি ভাই, এই ছোট্ট কলাটার দাম কত?
বিক্রেতা: তিন টাকা।
রঞ্জু মিয়া: দুই টাকায় দেবে কি না বলো?
বিক্রেতা: বলেন কি! কলার ছোকলার দামই তো দুই টাকা।
রঞ্জু মিয়া: এই নাও এক টাকা। ছোকলা রেখে আমাকে কলা দাও!
বিজ্ঞপ্তি
এক কৃপণ গেছে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
দিতে।
কৃপণ: ভাই, আমার বাবা মারা গেছেন। সবচেয়ে ছোট্ট একটা বিজ্ঞপ্তি দিতে কত টাকা লাগবে?
কর্মকর্তা: ১০০ টাকা।
কৃপণ: ওহ্! এত? আচ্ছা যাক, দিলাম না হয় ১০০ টাকা। লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন।’
কর্মকর্তা: স্যার, কমপক্ষে আট শব্দের হতে হবে।
কৃপণ: আচ্ছা, তাহলে লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন। একটি গাড়ি বিক্রয় হইবে।’
কৃপণ: ভাই, আমার বাবা মারা গেছেন। সবচেয়ে ছোট্ট একটা বিজ্ঞপ্তি দিতে কত টাকা লাগবে?
কর্মকর্তা: ১০০ টাকা।
কৃপণ: ওহ্! এত? আচ্ছা যাক, দিলাম না হয় ১০০ টাকা। লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন।’
কর্মকর্তা: স্যার, কমপক্ষে আট শব্দের হতে হবে।
কৃপণ: আচ্ছা, তাহলে লিখুন, ‘রফিক সাহেব মারা গেছেন। একটি গাড়ি বিক্রয় হইবে।’
কৃপণের দান
ভীষণ কৃপণ বলে
পরিচিত এক লোকের কাছে গিয়ে কিছু দান করতে বলল অনাথ আশ্রমের দু’জন লোক।
লোকটি বলল, আচ্ছা যান, আগামীকাল আমি পাঠিয়ে দেব।
পরদিন লোকটি রাস্তা থেকে ধরে এনে কয়েকটা অনাথ বালককে আশ্রমে পাঠিয়ে দিল।
লোকটি বলল, আচ্ছা যান, আগামীকাল আমি পাঠিয়ে দেব।
পরদিন লোকটি রাস্তা থেকে ধরে এনে কয়েকটা অনাথ বালককে আশ্রমে পাঠিয়ে দিল।
ঘোড়ার লেজ
শিক্ষক: বল তো পল্টু, ঘোড়ার মাথা উত্তর দিকে থাকলে লেজ কোন দিকে?
পল্টু: দক্ষিণ দিকে।
শিক্ষক: হয়নি। নিচের দিকে।
পল্টু: দক্ষিণ দিকে।
শিক্ষক: হয়নি। নিচের দিকে।
আমার আব্বু বলছি
শিক্ষক: তাহলে আপনি বলতে চাচ্ছেন, রোকনের খুব জ্বর হয়েছে এবং ও আজ স্কুলে আসতে পারবে না?এপাশ থেকে: হু!
শিক্ষক: আপনি কে বলছেন?
এপাশ থেকে: আমার আব্বু বলছি।
অনেকগুলো হাতি
শিক্ষক: মন্টি, এমন একটা প্রাণীর নাম বলো, যার আদ্যক্ষর ‘হ’।মন্টি:হাতি।
শিক্ষক: গুড! এবার এমন একটা প্রাণীর নাম বলো তো, যার আদ্যক্ষর ‘অ’।
মন্টি: অনেকগুলো হাতি!
nice
ReplyDelete???
ReplyDeleteEnter your comment...very nice! i like it.
ReplyDelete