কোতুক....... নতুন
দাত...
বাসে তুমুল ঝগড়া হচ্ছে।
- মুখ সামলে কথা বলুন। না হলে বত্রিশ পাটি দাঁত এক চড়ে খুলে ফেলব।
- এক চড়ে আপনার চৌষট্টি পাটি দাঁত খুলে পকেটে পুরে দেব।
অল্পবয়সী এক ছেলে এ কথা শুনে বলল, দাঁতই তো মোটে বত্রিশ পাটি, চৌষট্টি পাটি খুলবেন কী করে?
- আমি জানতাম আপনি আমাদের কথার মাঝে নাক গলাবেন। তাই আপনার দাঁতের পাটি হিসাব করেই কথাটা বলেছি।
কক্সবাজার যাত্রা.......
স্ত্রীঃ এই কক্সবাজার বেড়াতে যাওয়ার টাকা যোগার হয়েছে?
স্বামীঃ হ্যাঁ, হয়েছে।
স্ত্রীঃ তাহলে আমরা কবে রওনা হচ্ছি?
স্বামীঃ কক্সবাজার থাকার আর বাড়ি ফেরার টাকার যোগার হলেই!!
গাধার অযোগ্য
এক ভদ্রলোক হোটেলে খেতে বসে বিরক্ত হয়ে বেয়ারাকে ডাকলেন
ভদ্রলোকঃ এই যে শোন, একি খাবার দিয়েছ?
বেয়ারাঃ কেন স্যার! কোন গোলমাল হয়েছে?
ভদ্রলোকঃ গোলমাল মানে! আরে এ খাবার তো একেবারে গাধার খাদ্যের অযোগ্য!!
বেয়ারাঃ গাধার যোগ্য খাদ্য তো এই হোটেলে পাবেন না স্যার। আপনাকে না দিতে পারার জন্য দুঃখিত।
সময় হতে হতে বুড়ি...
পরিচালকঃ আপাতত আপনাকে কোনো রোল দিতে পারছি না। আমাদের যখন কোনো বুড়ি চরিত্রাভিনেত্রীর দরকার হবে তখন আপনাকে আমরা ডাকব।
অভিনেত্রীঃ কিন্তু আমি তো বুড়ি নই, তরুণী।
পরিচালকঃ আমাদের ডাক যখন পড়বে তখন আপনি বুড়ি হয়ে যাবেন।
মিতব্যায়ী বটে..... :P
-আপনি দেখছি চেইন স্মোকার। একটা সিগারেটের আগুনে আরেকটা সিগারেট ধরান। এভাবে কত টাকা নষ্ট করছে কখনো ভেবে দেখেছেন?
- কত টাকা নষ্ট করছি তাই দেখলেন, দেশলাই না কিনে কত টাকা বাঁচাচ্ছি তা দেখলেন না?
সাতার না জানা .......
একদিন পাগলা গারদের এক ডাক্তার তিন পাগলের উন্নতি দেখার জন্য পরীক্ষা
নিচ্ছেন। পরীক্ষায় পাস করতে পারলে মুক্তি আর না করলে আরো দুই বছরের জন্য
আটকানো হবে। ডাক্তার তিনজনকে সাথে নিয়ে একটা পানিশূন্য সুইমিং পুলের সামনে
গিয়ে ঝাঁপ দিতে বললেন। প্রথম জন সাথে সাথেই ঝাঁপ দিয়ে পা ভেঙ্গে ফেলল।
দ্বিতীয় পাগলটিও ডাক্তারের কথা মতো ঝাঁপ দিয়ে হাত ভেঙ্গে ফেলল। কিন্তু
তৃতীয় পাগলটি কোনমতেই ঝাঁপ দিতে রাজি হলো না। ডাক্তার আনন্দে চিৎকার করে
উঠে বললেন, “আরে, তুমি তো পুরোপুরি সুস্থ। তোমাকে মুক্ত করে দেব আজই। আচ্ছা
বলো তো তুমি কেন ঝাঁপ দিলে না ? জবাবে সে বললো, “আমি তো সাঁতার জানি না”।
প্রধানমন্ত্রী
ব্রিটেনের প্রধানমত্রী একবার পাগলা গারদ পরিদর্শনে যান। এক পাগল তাকে দেখে বললেন, আপনি এখানে কবে এসেছেন?
- আজ, এইমাত্র। তা আপনার পরিচয়?
- আমি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী।
- চিন্তা করবেন না। শীঘ্রই সেরে উঠবেন। আমি চিলাম আমেরিকার প্রধানমন্ত্রী।
বাচবো.. তো...
- ডাক্তার সাহেব, আমি বাঁচবো তো?
- অবশ্যই, যদি না মরেন।
ভুলোমন.....
সাইকিয়াট্রিস্টের কাছে গেছেন একজন পেশেন্ট।
- ডাক্তার সাহেব, আমাকে বাঁচান, আমার স্মৃতিশক্তি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। মাঝে মাঝে নিজের নামটাও মনে করতে পারি না।
- হু, কতদিন ধরে এই সমস্যা হচ্ছে আপনার?
- কোন সমস্যা?